এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বি-বার্ষিক সভা সম্পন্ন

গত ১৮-০৭-২০১৭ তারিখে গাজীপুরের ছুটি রিসোর্টে সম্পন্ন হলো ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বি-বার্ষিক সভা। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাফায়েত জামিল। সভায় উপস্থিত ছিলেন এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দীন রহমান, চাইল্ড পার্লামেন্ট সদস্য মেফতাহুন নাহার, সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো. সায়েম খন্দকার, সাবেক স্পিকার হাসান মাহমুদ। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন সেভ দ্য চিলড্রেনের সিনিয়র অফিসার আবু জাফর, ডেপুটি ডিরেক্টর (সিআরজি) আশিক ইকবাল এবং প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর ম্যানেজার সৈয়দা হুসনে কাদেরী, সিনিয়র ম্যানেজার ফারুক আলম খান।

সভায় এনসিটিএফ কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা, এনসিটিএফ গঠনতন্ত্র, ভলান্টিয়ার কার্যক্রম, ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া, এ্যাডভোকেসী, জেলা কমিটির কার্যক্রম, সচেতনতা মূলক কার্যক্রম বৃদ্ধি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। আলোচনা শেষে সভাপতি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

মৌলভীবাজার এনসিটিএফ এর জুলাই মাসের মাসিক সভা সম্পন্ন

অদ্য ১৪-০৭-২০১৭ শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকায় ন্যাশনাল চিল্ড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) মৌলভীবাজার জেলার মাসিক সভা অনুষ্টিত হয়। উক্ত সভার সভাপতিত্ব করেন সভাপতি তারেক আজিজ। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মো: জসিম উদ্দীন, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর সিওয়াইভি মো: আব্দুল্লাহ জোবায়ের, জেলা ভলান্টিয়ার মো: কামরুল ইসলাম, রুমানা চৌধুরি, লাইব্রেরিয়ান ফরিদ আহমেদ প্রমুখ।

সভায় ২ টি স্কুল কমিটি গঠন, এতিমখানা পরিদর্শন ও মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল পরিদর্শন এই তিনটি বিষয়ে আলোচনা করা হয়। আলোচনা শেষে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে সভাপতি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সভার কার্যক্রম শেষ করেন।

স্কুলের সামনে থেকে অস্বাস্থ‌্যকর ডাস্টবিন অপসরণের দাবীতে এনসিটিএফ রাজশাহীর স্মারকলিপি প্রদান

০৬ জুলাই এনসিটিএফ রাজশাহী জেলা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় স্কুলের সামনে থেকে অস্বাস্থ‌্যকর ডাস্টবিন অপসরণের দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান করে। এনসিটিএফ রাজশাহী জেলা কমিটি বিগত দিন বিভিন্ন স্কুল মনিটরিং করতে গেলে স্কুলের সামনে থাকা অস্বাস্থ‌্যকর ডাস্টবিনের কারণে শিশুদের অসুবিধা এবং স্বাস্থ‌্য ঝুঁকি হবার অভিযোগ উঠে আসে। এছাড়া এর আগে এনসিটিএফ রাজশাহী জেলার পাবলিক হেয়ারিং এবং জেলা প্রশাসন বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করলেও তার কোন সুফল পায়নি শিশুরা। গত মার্চে এনসিটিএফ রাজশাহী কারা সরকারি প্রাথমিক বিদ‌্যালয় পরিদর্শনে গেলে স্কুলের সমানে অস্বাস্থ‌্যকর ডাস্টবিন দেখা যায়। যার ফলে স্কুলের শিশুরা নানা ভাবে অসুস্থ‌্যতার শিকার হয় বলে জানা যায় শিশুদের এবং অভিভাবকদের নিকট থেকে। স্কুলের সামনে থেকে অস্বাস্থ‌্যকর ডাস্টবিন অপসরণের দাবীও করেন তারা। শিশুদের বিষয়টি বিবেচনায় এনে এনসিটিএফ রাজশাহী গত ০৬ জুলাই সকাল ১০ টায় সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র বরাবর স্কুলের সামনে থেকে অস্বাস্থ‌্যকর ডাস্টবিন অপসরণের দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান করে। মেয়রের অনুপস্থিতিতে সিটি কর্পোরেশনের সচিব স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন।

এনসিটিএফ খুলনার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড পরিদর্শন

১১ জুন, ২০১৭ এনসিটিএফ খুলনা, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড পরিদর্শন করে। যেখানে পানির সমস্যা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কিছু ঘাটতি দেখা যায়। যা কতৃপক্ষকে জানালে তারা দ্রুত সমাধান করে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল পরিদর্শনে শিশু ও স্বাস্থ্য বিভাগ পরিদর্শন করে তারা। সদস্যরা সংগঠিতভাবে শিশু ও স্বাস্থ্য বিভাগের সকল শিশু এবং তাদের অভিভাবকদের সাথে কথা বলেন এবং হাসপাতালের ব্যাপারে তাদের মতামত জানতে চান। অভিবাবকেরা নানামুখী সুবিধা – অসুবিধা সম্পর্কে খুলনা এনসিটিএফ কে অবগত করে। তারা বলে – একটা সরকারী হাসপাতাল হিসাবে যা যা সুবিধা থাকা প্রয়োজন তা সবই আছে এই হাসপাতালে কিন্তু মাঝে মাঝে পানির সমস্যা দেখা দেয় এখানে ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অনেক অভাব রয়েছে যার ফলে শিশুরা আরও অসুস্থ হয়ে পরে । পানির সমস্যা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার সম্পর্কে শিশু বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক্তারে কাছে ব্যপারটি জানতে চাইলে তিনি বলেন – খুব শীঘ্রই এ সমস্যার সমাধান করবে তারা। তবে এ বিষয় আরএমও জনাব ফারাজি উদ্দিনকে জানালে তিনি বলেন আগামি এক সপ্তাহের মধ্যে অন্তত অন্য কোন ওয়ার্ডের সমস্যা গুলো সমাধান করা হবে। পরে ২২ জুন, ২০১৭ খুলনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডের পরিদর্শনে গেলে পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।

এনসিটিএফ চট্টগ্রামের সহায়তায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ আনন্দ ছড়িয়ে দিলো সার্জ ফাউন্ডেশন

পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষ্যে সবাই যখন নিজেকে এবং নিজের পরিবারকে নতুন জামায় সাজাতে ব্যস্ত ঠিক তখনই কিছু সমাজ সচেতন তরুণ এগিয়ে আসলো নগরীর সুবিধাবঞ্চিত শিশুদেরকে ঈদের রঙে রাঙিয়ে দিতে। এনসিটিএফ চট্টগ্রামের সহায়তায়  স্বেচ্চাসেবী সামাজিক সংগঠন সার্জ ফাউন্ডেশন ২৩ ফেব্রুয়ারী রোজ শুক্রবার নগরীর কল্পলোক আবাসিকের সুবিধাবঞ্চিত শ্রমজীবি শিশুদের নিয়ে ইমপেরিয়াল স্মাইল ইভেন্টের আয়োজন করে। এতে তারা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে ঈদ বস্ত্র বিতরণের পাশাপাশি মেহেদী রঙে রাঙিয়ে দেয় প্রতিটি শিশুর হাত। সার্জ ফাউন্ডেশনের সিইও এবং এনসিটিএফ চট্টগ্রামের সভাপতি  শাহরিয়ার তামিম সৌরভ তাদের এই আয়োজন সম্পর্কে বলেন, “প্রতিবারের ন্যায় এইবার ও আমরা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ আনন্দ ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছি। তাদেরকে আমরা ব্রান্ডের জামা উপহার দিয়েছি যেই জামাগুলো সাধারণত আমরা আমাদের ভাই-বোনদের জন্য কিনে থাকি। আমাদেরকে যারা আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে আয়োজনটি সাফল্যমন্ডিত করতে সহায়তা করেছেন আমি তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।” চাইল্ড পার্লামেন্টের প্যানেল ডেপুটি স্পীকার  জান্নাতুল ফেরদৌস মমি অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, “এমন একটি আয়োজনের অংশ হতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মুখে নির্মল হাসি ফুঁটাতে পেরে অনেক ভালো লাগছে।” এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্ল্যাক লোটাস এর সিইও জাহিদ আলম। তার মতে, “সার্জ ফাউন্ডেশন যেভাবে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করছে তা সত্যিই অসাধারণ। এইভাবে সমাজের সামর্থ্যবান তরুণেরা এগিয়ে আসলে হয়ত সমাজের কেউই ঈদ আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবেনা।” ঈদ জামা পেয়ে কল্পলোক আবাসিকের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের হাসিতে যেন একটি স্বর্গীয় পরিবেশ তৈরি হয়। প্রতিটি শিশু মেহেদী রাঙা হাতে যেন ঈদ আনন্দে মেতে উঠে। এসময় অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে সংগঠনের ভলান্টিয়ার তাসফি তাসনিম বলেন,” তাদের হাতে মেহদী লাগিয়ে দেয়ার সময় তাদের আনন্দ দেখে মুগ্ধ হয়েছি। তাদের মুখের নির্মল হাসিটাই এই ঈদে আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি”। উল্লেখ্য, সার্জ ফাউন্ডেশনের এই আয়োজনে পার্টনার ছিলো অহনিশ ফিল্মস, ব্ল্যাক লোটাস ইভেন্টস।

দুঃস্থ ও অসহায় শিশুদের মধ্যে ঈদ বস্ত্র বিতরণ

ঈদের আনন্দ সবার কাছে পৌছে দেবার জন্য ২২-০৬-১৭ ইং ২৬ রমজানে ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) নড়াইল, নড়াইল জেলার দুঃস্থ ও অসহায় শিশুদের মধ্যে  ঈদ বস্ত্র বিতরণ করে। সর্ব মোট ৩১ জন দুঃস্থ ও অসহায় শিশুদের মধ্যে ঈদ বস্ত্র প্রদান করা হয়। ঈদ বস্ত্র প্রদানের জন্য যে সব শিশুদের নামের তালিকা তৈরী করা হয় তারা নড়াইল শিশু একাডেমি হতে ১:৩০ মিনিটে তাদের নির্ধারিত বস্ত্র গ্রহণ করে। আর যে সকল তালিকা ভুক্ত শিশু অনুপস্থিত ছিল তাদের প্রত্যেকের বাড়ি গিয়ে তাদের নির্ধারিত পোশাক তাদের কাছে পৌঁছে দেয় নড়াইল এনসিটিএফ। সকল শিশুর মুখে ঈদ আনন্দ দেখাই নড়াইল এনসিটিএফ এর উদ্দেশ্য।

সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ

২১-০৬-২০১৭ তারিখে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি ও ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্স চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার উদ্দ্যোগে গরিব, পথশিশু, সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ করা হয়। বাংলাদেশ শিশু একাডেমি চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার অডিটোরিয়ামে চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য জেলা প্রশাসক জনাব জিয়াউদ্দীন আহমেদ প্রধান অতিথী থেকে ঈদ বস্ত্র বিতরণ করেন। প্রধান অতিথী বক্তব্যে জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ বলেন ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্সের উদ্দোগটি মহান। শিশুরাই শিশুদের জন্য কাজ করছে। অবশ্যই এই এনসিটিএফ’র শিশু অনান্য শিশুদের থেকে আলাদা। এসময় জেলা প্রশাসক জনাব জিয়াউদ্দীন আহমেদ এনসিটিএফ’র শিশু অধিকার বিষয়ে কাজের পাশে থাকার কথা বলেন। তিনি শিশু একাডেমি এবং সরকারি ভাবে পরিচালিত জাতীয় এই শিশু সংগঠনটির পাশে থাকার আশ্বাস দেন। শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণের এই মহৎ উদ্দ্যোগকে সাধুবাদ জানান। জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা আফসানা ফেরদৌসির সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্সের সহ-সভাপতি মাহফুজা লুবনা শোভা, শিশু গবেষক আসাদ, সদস্য নাঈমা, শিশু একাডেমির লাইব্রেরিয়ান আবু বকর সিদ্দিক। সম্পুর্ণ অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র শিশু সাহিত্য বিষয়ক সাপ্তাহিক পাতা ”স্বপ্নচারী’র” সম্পাদক, এনসিটিএফ’র শিশু সাংবাদিক ও শিশু অধিকারকর্মী সাংবাদিক মেহেরাব্বিন সানভী।

ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের বেহাল দশা

শিশুদের সেবা গ্রহণে নানা সমস‌্যা এবং শিশু ওয়ার্ডের বেহাল দশায় এক প্রকার খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে ঠাকুরগাঁও আধুনিক হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডটি। গত ১৯ জুন এনসিটিএফ ঠাকুরগাঁও কার্যনির্বাহী কমিটি শিশু ওয়ার্ডটি পরিদর্শন করতে গেলে নানা সমস‌্যা দেখতে পায়। ওয়ার্ডটিতে বেড স্বল্পতার কারণে বেশির ভাগ শিশুদের তিল পরিমাণ জায়গা না থাকলেও ঠাসাঠাসি করে মেঝেতে থেকেই চিকিৎসা সেবা নিতে হচ্ছে। বেশির ভাগ ঔষুধ বাইরে থেকেই ক্রয় করতে হচ্ছে শিশুদের, এমটায় জানা গেল চিকিৎসা সেবা নিতে আসা শিশুদের অভিভাবকদের কাছ থেকে। শুধু ঔষুধ নয় নানা ধরনের পরীক্ষা করতে বাইরের ক্লিনিকে বাড়তি টাকা গুনতে এখানে আসা শিশু রোগীর অভিভাবকদের। অভিযোগ পাওয়া গেছে প‌্যাথালজিতে দক্ষ জনবল না থাকায় বাইরে যেতে হচ্ছে তাদের। শিশু ওয়ার্ডের মধ‌্যে বাড়তি মানুষের উপস্থিতির কারণে শিশুরা আরো অসুস্থ‌্ হয়ে পড়ছে। তবুও এগুলো দেখার কেউ নেই। ওয়ার্ডে কর্তব‌্যরত সেবিকা থাকলেও এগুলোতে তেমন কোন মাথা ব‌্যথা নেই তাদের। জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে গেলে তিনি উপস্থিত না থাকায় জেলার আধুনিক এই হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের বেহাল দশা নিয়ে কারো সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। হাসপাতাল পরিদর্শনকালে এনসিটিএফ জেলা কার্যনির্বাহী কমিটির সদস‌্যবৃন্দ, জেলা ভলান্টিয়ার এবং সেন্ট্রাল ইয়ুথ ভলান্টিয়ার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সৈকত উপস্থিত ছিলেন।