কুষ্টিয়ায় জেলা প্রশাসকের সহযোগিতায় ও এনসিটিএফ এর উদ্যেগে নিরাপদ হল অবজারভেশন রুম

সাজিদ হাসান (কুষ্টিয়া): গত ২৫ তারিখে এনসিটিএফ কুষ্টিয়া জেলার সভাপতি মুসাব্বির হোসেন কুষ্টিয়া জেলার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড এর অবজারভেশন রুমের সমস্যা নিয়ে কুষ্টিয়া জেলার সুযোগ্য জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল  হোসেন মহোদয় কর্তৃক পরিচালিত জেলা প্রশাসন এর ফেসবুক পেজে একটি পোষ্ট প্রদান করলে জেলা প্রশাসন থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে সমস্যার সমাধান করা হয়।

এনসিটিএফ কুষ্টিয়ার স্বউদ্যোগী কাজের অংশ হিসেবে প্রতি মাসে সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ড পরিদর্শন করা হয়। শিশু ওয়ার্ডে জনবল সংকট থাকা সত্ত্বেও শিশু ওয়ার্ডে ডাক্তার এবং নার্সরা শিশুদের সুন্দরভাবে সেবা দিয়ে যচ্ছে। বেশীরভাগ মনিটরিং এ রোগীর স্বজনরা সেবাতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে। কিন্তু শিশু ওয়ার্ডে অবজারভেশন রুমে রোগীর স্বজনদের জুতা সেন্ডেল পড়ে ঢুকার বন্ধ করা যাচ্ছিল না।

তার পাশাপাশি অবজারভেশন রুমে জনসাধারণের প্রবেশ এ নিষেধাজ্ঞা থাকলেও রোগীর স্বজনরা সেখানে ভীড় করে থাকে। গত ২২ এপ্রিল এনসিটিএফ কুষ্টিয়া মনিটরিং এর সময় আবারো একই দৃশ্য প্রত্যক্ষ করে এবং এনসিটিএফ সদস্যরা এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অবগত করার জন্য ফেসবুক পেজ এ সমস্যা সংক্রান্ত পোস্ট প্রদান করা হয়। এবং কুষ্টিয়া জেলার   সুযোগ্য জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল  হোসেন  এই পোষ্টের ভিতিতে আজ নিজে একটি নোটিশ জারি করেন। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সহ কুষ্টিযা জেলার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের উপ-পচিালক  মহোদয় এর উপস্থিতিতে   শিশু ওয়ার্ড এর অভজারভেশন রুমের সামনে নোটিশটি লাগানো হয়। নোটিশে বলা হয় ভেতরে যদি কেও জুতা সেন্ডেল পরে প্রবেশ করে তাহলে তাকে মোবাইল কোর্টের আওতায় আনা হবে।

এ বিষয়ে এন.সি.টি.এফ. কুষ্টিয়ার প্রত্যেক সদস্য জেলা প্রশাসক মহোদয় সহ জেলা প্রশাসনের এ উদ্যোগের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তারা আরো বলেন এনসিটিএফ সদস্যদের চেষ্টা সার্থক হয়েছে এবং জেলা প্রশাসন থেকে পরবর্তীতে আরো সহযোগিতা পাবেন বলে তারা আশা প্রকাশ করেন  এবং জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলার  হোসেন মহোদয়ের এর সাহায্য পেলে কুষ্টিয়া জেলাকে একদিন শিশু বান্ধব জেলা হিসেবে গড়ে তুলবে এটা কুষ্টিয়া জেলার এন.সি.টি.এফ এর প্রত্যাশা বলেও জানান।

এনসিটিএফ:

এনসিটিএফ জাতীয় পর্যায়ের একমাত্র শিশু সংগঠন যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত। এনসিটিএফ শিশুদের দ্বারাই গঠিত ও পরিচালিত। সংগঠনটি বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর সাথে সারা বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় কাজ করে চলেছে। এনসিটিএফ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদের আলোকে বাংলাদেশের শিশুদের সকল অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। ২০০৩ সাল থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত এনসিটিএফ শিশুদের প্রতিনিধিত্বকারী একটি জাতীয় সংগঠন হিসেবে ব্যাপকভাবে পরিচিত ও স্বীকৃত। শিশু অধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে  ইতিমধ্যে এন.সি.টি.এফ চাইল্ড পার্লামেন্টের ১২টি সেশন আয়োজন করতে সফল হয়েছে। যেখানে মন্ত্রীপরিষদের বিভিন্ন মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়গণ উপস্থিত ছিলেন। গত ২১ এ ডিসেম্বর ২০১৪ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার জনাব ফজলে রাব্বী মিয়া প্রধান অতিথিত্বে চাইল্ড পার্লামেন্টের ১২ তম অধিবেশন সম্পন্ন হয়েছে।  এছাড়া এনসিটিএফ এ প্রত্যেক জেলাতে চাইল্ড পার্লামেন্ট সদস্য,  শিশু সাংবাদিক ও শিশু গবেষকবৃন্দ ও সদস্যদের নিবিড় কার্যক্রমের মাধ্যমে শিশু অধিকার সংরক্ষণ ও  বাস্তবায়নে সংগঠনটি কাজ করে আসছে। বাংলাদেশে শিশু অধিকার কতটুকু বাস্তবায়িত হচ্ছে এবং তার অগ্রগতি কি তা (তৃণমূল, স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে) নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ ও পরিবীক্ষণ (মনিটরিং) করে থাকে সংগঠনটি। বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০১২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারী এক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে প্রতিটি জেলায় মাননীয় জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে গঠিত জেলা শিশু অধিকার ফোরাম কমিটিতে একজন করে এনসিটিএফ সদস্যকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।

আরো জানতে: www.nctfbd.org


Children use social media for Advocacy.

On 25 April, 2015 Deputy Commissioner of Kushtia Sayed Balal Hossain announced a notice and on that basis the Deputy Magistrate and the assistant Director of Khustia City hospital (250 Bed) put a written notice in front of the child ward that whoever will break the rules of hospital (enter into the child ward with shoe and make noise in child ward) he or she must bring under the punishment through mobile court.

Nation Children’s Task Force (NCTF) took another self-initiative activity to secure the safety of the child patient in 250 bed city hospital Khustia .parents and relatives who often come to visit the sick children in observation hour, they enter the ward with their shoe and not only that they also make the child ward noisy and crowded as well. Treatment is a basic right of children and proper environment of a hospital especially into the ward more precisely in child ward is an obligatory issue. NCTF as a self-initiative task use to visit the City hospital child ward monthly. As a part of their monthly activities on 22April, 2015 NCTF Khustia visit the City Hospital (250 Bed) in Khustia and their findings about the service of the hospital is up to the mark though there is a lack of manpower. Mostly In term of monitoring the parents and relative of the child patient are satisfied with service of doctor and nurse as well as the hospital. But fact is that at the time of observation the relatives of the patient enter into the child ward with their shoe which is highly risky and unhygienic for the child patient and it could be dangerous for the sick child. Not only that a hospital should be a quiet and calm place but the visitors often make the ward noisy and highly crowded. Though the entry of the visitor with shoe and make noise in the observation room is highly restricted but people often break the rules. The President of Khustia district NCTF Musabbir Hossain gave a post on the district Facebook page and mentioned the serious problem to draw the attention of authority (Deputy Commissioner). After see the face book post the Deputy Commissioner of Khustia took initial step towards solving the problem and gave order to put a written notice. The District Magistrate and the assistant Director of Khustia City hospital were put a notice in front of the child ward. On the notice they mention that enter into the ward with shoe and make noise into the ward is a malpractice which is prohibited. If anyone further disobeys the rules he or she must be accountable for breaking the rules and would be bring under the mobile court for punishment.

NCTF members express cordial gratitude to the Deputy Commissioner and District Administration of Khustia for their initial and faster step. The Deputy Commissioner appreciates and encourages NCTF to carry one such kind of self-initiatives activities. He also added that if needed he is always ready to help NCTF and he has a long term goal that he wants to build Khustia as a child friendly district. This kind of self-initiatives activities of NCTF is obviously a huge achievement which will develop a required environment in hospital and also ensure better treatment for children.

NCTF Dhaka district committee completed monthly meeting for April.

 

Istiaque Ahmed Shawon: NCTF Dhaka district committee completed their monthly meeting for the month of April on 24th April 2015 at 10 am at BSA, Dhaka office. In that meeting, representatives from NCTF Savar Upazila committee were presented. NCTF Dhaka district committee informed about the present activities of Upazila committee and school committees. Upazila committee’s representatives got an idea of NCTF Dhaka district committee’s present and recent activities and about their achievement. Two representatives form Upazial committee will participate in Dhaka district committee’s monthly meeting. It’s been collaboration and sharing session for both of the committee members. NCTF Dhaka district committee displayed their recent publication to the Upazila committee member and offered their newsletter. Upazila committee members also discussed on their existing problem regarding child rights at their school and community level. They also showed their interested to publish newsletter from their committee. They invited Dhaka district committee’s members to join in their monthly meeting regularly.

মটমুড়া ইউনিয়নে কোন শিক্ষক ক্লাসে মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেনা – চেয়ারম্যান

নিজস্ব প্রতিবেদক:
মঙ্গলবার ২১ই এপ্রিল ২০১৫ মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়ন এনসিটিএফ কমিটির বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মটমুড়া ইউনিয়নে বর্তমানে এনসিটিএফ সদস্য সংখ্যা প্রায় ২০০ জন। এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ পরিষদের প্রায় ৫০ জন সদস্য ও সিসিজি এর পক্ষ থেকে ২ জন সদস্য উপস্থিত হয়।

প্রথম পর্বে মটমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহোদয় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষনা করেন। দ্বিতীয় পর্বে এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক আজকের এই পরিকল্পনা সভার সভাপতি হিসেবে শুভ উদ্বোধন ঘোষনা করে এবং স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। পরবর্তীতে পরিচিতি পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এনসিটিএফ মটমুড়া ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক গত বছরের সফলতা সমূহসহ প্রতিবেদন পেশ করেন। ইউনিয়ন কমিটির শিশুরা ৪ দলে ভাগ হয়ে দলীয়ভাবে বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা তৈরী করে।

উপস্থিতির একাংশ
উপস্থিতির একাংশ
dsc_0354-sobujbarta
দলীয় কর্মপরিকল্পনা গ্রহন করছে এনসিটিএফ এর সদস্যরা

দলীয় কাজ শেষে প্রত্যেক দল থেকে ১জন ছেলে ও ১জন মেয়ে যৌথভাবে দলগত কর্মপরিকল্পনা সমূহ উপস্থিত এনসিটিএফ এর সাধারণ পরিষদের সদস্য এবং আমন্ত্রিত অতিথি বর্গের সামনে উপস্থাপন করে ও এনসিটিএফ সদস্যরা যেসব কাজ করার ক্ষেত্রে তাদের আর্থিক ও অন্যান্য সহযোগিতা দরকার তার জন্য আমন্ত্রিত নেতৃবৃন্দের নিকট তা আহ্বান করে।

প্রত্যেক দলের উপস্থাপন শেষে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মাননীয় চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ, প্রধান শিক্ষক বৃন্দ এনসিটিএফ এর কাজের জন্য তাদের অন্তর্ভূক্ত করায় এনসিটিএফ ও সেভ দ্য চিলড্রেন কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে এবং সুনির্দিষ্টভাবে তাদের সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- মটমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব সিরাজুল ইসলাম এনসিটিএফ এর আয়োজনে ইউনিয়ন পর্যায়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন এর ঘোষনা দেন, এনসিটিএফ ২ জন সদস্যকে স্ট্যারিং কমিটিতে অন্তভূক্তিকরণ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসে এনসিটিএফ এর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহন, এনসিটিএফ এর আয়োজনে ও ইউনিয়ন পরিষদের সহযোগিতায় দুস্থ শিশুদের মধ্যে শীতবন্ত্র বিতরণ, ৬ মাস অন্তর অন্তর ইউনিয়ন পরিষদের সাথে এনসিটিএফ এর সভার আয়োজন  সহ এনসিটিএফ এর সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতা করবেন বলে ঘোষনা দেন। তিনি বলেন মটমুড়া ইউনিয়নে কোন শিক্ষক ক্লাস চলাকালীন সময়ে মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেনা এবং তিনি এনসিটিএফ সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান কোন বিদ্যালয়ে যদি শিক্ষক ক্লাসরুমে মোবাইল ব্যবহার করে তাহলে তাকে জানাতে,  তিনি ঐ শিক্ষকের বিরুদ্ধে যতাযথ ব্যবস্থা নিবেন । এদিকে বাওট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গৃহিত কাজগুলোর সুফল তুলে ধরেন এবং বলেন মা সমাবেশ করলে শিশুরা আরো বেশী উপকৃত হবে। এছাড়া এনসিটিএফ সদস্যদের গৃহিত কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন শেষে এর সময়োপযোগী ও শিশু বান্ধব এ কর্মসূচীর পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ ভূয়সী প্রশংসা করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মটমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব সিরাজুল ইসলাম। অন্যান্য অতিথির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাওট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সিসিজি এর সাধারণ সম্পাদক, পিএসকেএস এর ইউনিয়ন কোঅর্ডিনেটর, ফিল্ড অফিসার এবং ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন সেভ দ্য চিলড্রেন কেন্দ্রীয় ভলান্টিয়ার মোঃ আসাদুজ্জামান, উপজেলা ভলান্টিয়ার মুক্তা, জসিম, ইসমতারা।

মোনাখালি ইউনিয়ন এনসিটিএফ এর বার্ষিক সাধারণ সভা ও কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রবিবার ১৯ এপ্রিল ২০১৫ মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলার মোনাখালি ইউনিয়ন এনসিটিএফ কমিটির বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মোনাখালি ইউনিয়নে বর্তমানে এনসিটিএফ সদস্য সংখ্যা প্রায় ২৪০ জন। এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ পরিষদের প্রায় ৫০ জন সদস্য ও সিসিজি এর পক্ষ থেকে ২ জন সদস্য উপস্থিত হয়। প্রথম পর্বে মোনাখালি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহোদয় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষনা করেন। দ্বিতীয় পর্বে এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক আজকের এই পরিকল্পনা সভার সভাপতি হিসেবে শুভ উদ্বোধন ঘোষনা করে এবং স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। পরবর্তীতে পরিচিতি পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এনসিটিএফ মোনাখালি ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক গত বছরের সফলতা সমূহসহ প্রতিবেদন পেশ করেন। ইউনিয়ন কমিটির শিশুরা ৪ দলে ভাগ হয়ে দলীয়ভাবে বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা তৈরী করে। দলীয় কাজ শেষে প্রত্যেক দল থেকে ১জন ছেলে ও ১জন মেয়ে যৌথভাবে দলগত কর্মপরিকল্পনা সমূহ উপস্থিত এনসিটিএফ এর সাধারণ পরিষদের সদস্য এবং আমন্ত্রিত অতিথি বর্গের সামনে উপস্থাপন করে ও এনসিটিএফ সদস্যরা যেসব কাজ করার ক্ষেত্রে তাদের আর্থিক ও অন্যান্য সহযোগিতা দরকার তার জন্য আমন্ত্রিত নেতৃবৃন্দের নিকট তা আহ্বান করে।  প্রত্যেক দলের উপস্থাপন শেষে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মাননীয় চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ, প্রধান শিক্ষক বৃন্দ এনসিটিএফ এর কাজের জন্য তাদের অন্তর্ভূক্ত করায় এনসিটিএফ ও সেভ দ্য চিলড্রেন কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে এবং সুনির্দিষ্টভাবে তাদের সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- মোনাখালি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনসিটিএফ এর আয়োজনে ইউনিয়ন পর্যায়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন এর ঘোষনা দেন, এনসিটিএফ ২ জন সদস্যকে স্ট্যারিং কমিটিতে অন্তর্ভূক্তিকরণ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসে এনসিটিএফ এর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহন, ৬ মাস অন্তর অন্তর ইউনিয়ন পরিষদের সাথে এনসিটিএফ এর সভার আয়োজন  সহ এনসিটিএফ এর সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতা করবেন বলে ঘোষনা দেন। এছাড়া এনসিটিএফ সদস্যদের গৃহিত কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন শেষে এর সময়োপযোগী ও শিশু বান্ধব এ কর্মসূচীর পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ ভূয়সী প্রশংসা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোনাখালি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্য । অন্যান্য অতিথির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকবৃন্দ, পিএসকেএস এর ইউনিয়ন কোঅর্ডিনেটর এবং ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন সেভ দ্য চিলড্রেন কেন্দ্রীয় ভলান্টিয়ার মোঃ আসাদুজ্জামান, উপজেলা ভলান্টিয়ার রাব্বি এবং মেরিনা।

NCTF, CBF Place 6-point Demand

National Children’s Task Force (NCTF) and Child Budget Forum (CBF) Saturday placed a six-point demand, including a clear roadmap on budgetary allocation to children and inclusion of their opinions in preparing the national budget.

They also demanded ensuring proper utilisation of the allocated funds, implementation of the child budget and fulfilment of the promises made by Finance Minister AMA Muhith in his budget speech last year.The two non-governmental organisations working in Bangladesh to promote child rights made the demands at a joint press conference held at Dhaka Reporters Unity (DRU).

Parliamentary standing committee member on primary and mass education Umme Razia Kajol, Dhaka University teacher Gawher Nayeem Wahra, CBF Chairperson Dr Abul Hossain and Save the Children’s representative Chowdhury Md. Tayub Tajammul were, among others, present at the press briefing.NCTF’s representative Tanjila Sumi read out a keynote paper at the conference.The two organisations also demanded ensuring safety and security of the street children and regular publication of performance report on child spending. Ms Kajol said they would talk to the ministry concerned about the demands made by the NGOs and raise these issues at the parliament too.”It’s a high time to make this important issue public as the Awami League-led administration is very child-friendly.”

She also stressed the importance of ensuring utilisation of the government funds in the sector and strong monitoring on the activities of fake NGOs which are doing business in the name of voluntary work in the country.”NGOs in the country must be accountable to the public as they receive funds from donors at home and abroad in the name of the public,” she added.Mr Wahra said the children events don’t derive benefits from the government’s social safety-net funds which are allocated only to adults.Mr Tajammul said although the government allocates money for development of the child group, but it hardly makes any roadmap on how to spend the money.

CBF chairperson Mr Hossain said even though the concept of child budget is new in Bangladesh, it is gaining ground among the people as around 40 per cent of the country’s population is children.

Source: http://www.thefinancialexpress-bd.com/2015/04/19/89391

তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন এনসিটিএফ এর বার্ষিক সাধারণ সভা ও কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:
বৃহস্পতিবার ১৮ই এপ্রিল ২০১৫ মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন এনসিটিএফ কমিটির বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। তেতুলবাড়িয়া ইউনিয়নে বর্তমানে এনসিটিএফ সদস্য সংখ্যা প্রায় ২০০ জন। এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ পরিষদের প্রায় ৫০ জন সদস্য ও সিসিজি এর পক্ষ থেকে ২ জন সদস্য উপস্থিত হয়। এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক আজকের এই পরিকল্পনা সভার সভাপতি হিসেবে শুভ উদ্বোধন ঘোষনা করে এবং স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। পরবর্তীতে পরিচিতি পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এনসিটিএফ তেতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদক গত বছরের সফলতা সমূহসহ প্রতিবেদন পেশ করেন। ইউনিয়ন কমিটির শিশুরা ৪ দলে ভাগ হয়ে দলীয়ভাবে বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা তৈরী করে। দলীয় কাজ শেষে প্রত্যেক দল থেকে ১জন ছেলে ও ১জন মেয়ে যৌথভাবে দলগত কর্মপরিকল্পনা সমূহ উপস্থিত এনসিটিএফ এর সাধারণ পরিষদের সদস্য এবং আমন্ত্রিত অতিথি বর্গের সামনে উপস্থাপন করে ও এনসিটিএফ সদস্যরা যেসব কাজ করার ক্ষেত্রে তাদের আর্থিক ও অন্যান্য সহযোগিতা দরকার তার জন্য আমন্ত্রিত নেতৃবৃন্দের নিকট তা আহ্বান করে।  প্রত্যেক দলের উপস্থাপন শেষে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মাননীয় চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ, প্রধান শিক্ষক বৃন্দ এনসিটিএফ এর কাজের জন্য তাদের অন্তর্ভূক্ত করায় এনসিটিএফ ও সেভ দ্য চিলড্রেন কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে এবং সুনির্দিষ্টভাবে তাদের সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব নাজমুল হুদা বিশ্বাস এনসিটিএফ এর আয়োজনে ইউনিয়ন পর্যায়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন এর ঘোষনা দেন, এনসিটিএফ ২ জন সদস্যকে স্ট্যারিং কমিটিতে অন্তভূক্তিকরণ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসে এনসিটিএফ এর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহন সহ এনসিটিএফ এর সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতা করবেন বলে ঘোষনা দেন। এছাড়া এনসিটিএফ সদস্যদের গৃহিত কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন শেষে এর সময়োপযোগী ও শিশু বান্ধব এ কর্মসূচীর পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ ভূয়সী প্রশংসা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তেতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। অন্যান্য অতিথির মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তেঁতুলবাড়িয়া ইসলামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পিএসকেএস এর সভাপতি জনাব রমজান আলী, করমদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাসেম, সিসিজি সভাপতি হাজী আঃ কুদ্দুস, পিএসকেএস এর পিডি সুনীল কুমার রয়। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন সেভ দ্য চিলড্রেন এর ঢাকা অফিস থেকে আগত আবু জাফর মোহাম্মদ হোসেন, সেভ দ্য চিলড্রেন এর কেন্দ্রীয় ভলান্টিয়ার মোঃ আসাদুজ্জামান, উপজেলা ভলান্টিয়ার মুক্তা।

দাড়িয়াপুর ইউনিয়ন এনসিটিএফ এর বার্ষিক সাধারণ সভা ও কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:
বৃহস্পতিবার ১৬ই এপ্রিল ২০১৫ মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার দাড়িয়াপুর ইউনিয়ন এনসিটিএফ কমিটির বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দাড়িয়াপুর ইউনিয়নে বর্তমানে এনসিটিএফ সদস্য সংখ্যা প্রায় ২০০ জন। এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সাধারণ পরিষদের প্রায় ৫০ জন সদস্য ও সিসিজি এর পক্ষ থেকে ২ জন সদস্য উপস্থিত হয়। এনসিটিএফ ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি মতিউর আজকের এই পরিকল্পনা সভার সভাপতি হিসেবে শুভ উদ্বোধন ঘোষনা করে এবং স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। পরবর্তীতে পরিচিতি পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এনসিটিএফ দাড়িয়াপুর ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি মতিউর গত বছরের সফলতা সমূহসহ প্রতিবেদন পেশ করেন। ইউনিয়ন কমিটির শিশুরা ৪ দলে ভাগ হয়ে দলীয়ভাবে বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা তৈরী করে। দলীয় কাজ শেষে প্রত্যেক দল থেকে ১জন ছেলে ও ১জন মেয়ে যৌথভাবে দলগত কর্মপরিকল্পনা সমূহ উপস্থিত এনসিটিএফ এর সাধারণ পরিষদের সদস্য এবং আমন্ত্রিত অতিথি বর্গের সামনে উপস্থাপন করে ও এনসিটিএফ সদস্যরা যেসব কাজ করার ক্ষেত্রে তাদের আর্থিক ও অন্যান্য সহযোগিতা দরকার তার জন্য আমন্ত্রিত নেতৃবৃন্দের নিকট তা আহ্বান করে। প্রত্যেক দলের উপস্থাপন শেষে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মাননীয় চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ, প্রধান শিক্ষক বৃন্দ এনসিটিএফ এর কাজের জন্য তাদের অন্তর্ভূক্ত করায় এনসিটিএফ ও সেভ দ্য চিলড্রেন কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে এবং সুনির্দিষ্টভাবে তাদের সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য- দাড়িয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনসিটিএফ এর সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতা করবেন বলে ঘোষনা দেন। এছাড়া এনসিটিএফ সদস্যদের গৃহিত কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন শেষে এর সময়োপযোগী ও শিশু বান্ধব এ কর্মসূচীর পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ ভূয়সী প্রশংসা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দাড়িয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন সেভ দ্য চিলড্রেন এর ঢাকা অফিস থেকে আগত আবু জাফর মোহাম্মদ হোসেন, সেভ দ্য চিলড্রেন এর কেন্দ্রীয় ভলান্টিয়ার মোঃ আসাদুজ্জামান, উপজেলা ভলান্টিয়ার মেরিনা পারভীন এবং রাব্বি।

৩১ জন দরিদ্র শিক্ষার্থীর মাজে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

এনসিটিএফ, মৌলভবিাজার জেলা কমিটি ১৪২২ বঙ্গাব্দের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ ৩১ জন দরিদ্র শিশুর মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলার জেলা প্রশাসক মোঃ কামরুল হাসান, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ জসীম উদ্দীন, জেলা শিক্ষা অফিসার সুবোধ চন্দ্র চৌধুরী, বিশিষ্ট গবেষক মাহফুজুর রহমান, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ভাইস-প্রেসিডেন্ট গোলাম মাওলা, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক ঐক্যজোটের সবাপতি সৈয়দ সালমান আলী, বাংলাদেশ টেলিভিশনের হাসানাত কামাল, জেলা কমিটির সদস্য ও তাদের অভিভাবকবৃন্দ।

NCTF Savar Upazila committee holds their first monthly meeting

Istiaque Ahmed Shawon: NCTF Savar Upazila committee holds their first monthly meeting on 17th April at Village Education Resources Center (VERC) office, Savar, Dhaka. All the member except secretary general of executive committee were presented at the meeting. In the meeting committee discussed on how to increase integration among all the schools, how to arrange more self-initiatives activities at school level, how to monitoring WASH situation at their schools and how their finding could be raised at national level. Committee prepared their yearly action plan for the current year on that day. Two member from this committee will join in the monthly meeting of NCTF Dhaka district committee bi-monthly. In that meeting representatives from Save the Children, Village Education Resources Center (VERC), parents of NCTF members were presented in the meeting.

বাল্য বিবাহ বন্ধ করুন

 মুসাব্বির হোসেনঃ  অল্প বয়সে বিবাহ আর অল্প বয়সেই সন্তানের মা বাবা হওয়া খুবই চাঞল্যকর বিষয়। ১৯৮৪ সালের সংশোধনি বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন অনুসারে পরুষের বয়স ২১ বছর ও নারীর বয়স ১৮ বছর। এর ব্যাতিক্রম হলে দুই পক্ষের অভিভাবক ও স্থানীয় কাজীসহ শাস্তির বিধান রয়েছে।

তবুও বর ও কনে পক্ষের সমোঝতার মাধ্যমে স্থানিয় প্রশাশনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বাল্য বিবাহ হচ্ছে। এসবের মূল কারণ দারিদ্রতা, পারিবারিক অসচেতনতা, কন্যা শিশুর প্রতি নিতিবাচক দৃষ্টিপাত ও সামাজিক মূল্যবোধ এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষার অভাব। তাছাড়াও রয়েছে ভূয়া জন্ম সনদের মাধ্যমে বয়স বাড়ানোর কৌশল।অল্প বয়সে বিয়ে কণ্যা শিশুর স্বাস্থ্যকে ঝুকির মুখে ফেলেছে। এর কারণে মা ও শিশু মৃত্যুর ঝুকি প্রচুর পরিমানে বেড়েছে। বাংলাদেশে কিশোর কিশোরিদের মধ্যে মাতৃ মৃত্যুর হার জাতীয় গড়ের প্রায় দিগুণ ও শিশু মৃত্যুর হার প্রায় ৩০ গুন।এছাড়া ইউনিসেফ এর হিসাব অনুযায়ী ২০ বছর বা এর বেশি বয়সের নারিদের তুলনায় ১৮ বছরের নিচের প্রসূতিদের মৃত্যুর আশঙ্কা প্রায় ২৫ গুন এবং মায়েরা ৫০ শতাংশ মৃত সন্তান জন্ম দেয়। তাছাড়া যে সব বাচ্চা জন্ম নেয় তাদের মধ্যে বেশির ভাগই হয় বিকলাঙ্গ বা প্রতিবন্ধি।তার সাথে মারও দেখা দেয় রক্ত শূন্যতা বা ঘাতক ব্যাধি। মূলত কণ্যা শিশুরা কিশোরী বয়সে সংসার করার জন্য শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তত নন।ফলে অল্প বয়সে বিয়ের কারণে শিশু কিশোরীরা সোনালি শৈশব, সুখ স্বাচ্ছন্দময় ও সভাবিক জীবন হারিয়ে ফেলে। এসব কারনে কন্যাশিশু কিছুটা মানসিক ভারসাম্যও হারায়।

তাদের সংসার জীবনে নেমে আসে ঘোর অন্ধকার। কিশোরী বধুরা নানা ভাবে নির্যাতিত হয়। পরিবারে কলহ বিবাদ সবসময় লেগেই থাকে। এর জন্য বহু বিবাহের হার বৃদ্ধি পায়। তাই বলা যায় যে বাল্য বিবাহ রোধের জন্যে শুধু দেশের সরকারকেই এগিয়ে আসলে হবে না, বরং দেশের প্রত্যেক পরিবার ও প্রত্যেক মানুষকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে এবং এ নির্যাতন রোধে স্বচেষ্ট থাকতে হবে।তাহলইে বাল্য বিবাহ বন্ধ বা এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যাবে।