রংপুর জেলা এনসিটিএফ এর স্কুল পরিদর্শন

স্যানিটেশন ব্যবস্থাসহ বেশ কিছু সমস্যা নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে পুলিশ লাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ১৮ মার্চ এনসিটিএফ রংপুর তার পরিদর্শন কালে স্কুলের সমস্যাগুলো সামনে আসে। স্কুলে ছেলে মেয়েদের জন্য আলাদা টয়লেট ব্যবস্থা থাকলেও ১টি স্কুলের শিক্ষকদের দখলে, বাকি ১টি স্কুলের ৩০৫ জন শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করে। যার ফলে স্কুলের স্যানিটেশন অবস্থা নাজুক হয়ে পড়েছে। ২০০৬ সালের পর স্কুলে কোন প্রকার খেলাধুলার সরঞ্জাম না আসায় শিশুরা খেলতে পারছে না। দুই বছর আগে দেওয়া ফাস্ট এইড বক্স বর্তমানে ব্যবহারের অনুপযোগী। স্কুলের বেশির ভাগ শিক্ষক শিশু অধিকার সনদ সম্পর্কে জানেন না। সব মিলিয়ে রংপুর সদর উপজেলার পুলিশ লাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নানা সমস্যার মধ্যে দিয়ে শিশুদের শিক্ষা প্রদান করছে।

ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে শিশুদের চিকিৎসা নিতে হচ্ছে বেডের অভাবে মেঝেতে

ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিতে আসা শিশুদের মেঝেতে থেকে সেবা নিতে হচ্ছে। ১৪ মার্চ এনসিটিএফ ঠাকুরগাঁও জেলা কার্যনিবার্হী কমিটি জেলার সদর হাসপাতাল পরিদর্শন করতে গেলে শিশুদের এই কষ্ট দেখা যায়। বর্তমানে ১০০ শয‌্যার এই হাসপাতালে ০২ টি ওয়ার্ডে শিশু রোগী ভর্তি আছে ১০৭। যার ফলে বেশির ভাগ শিশুকে মেঝেতে থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে হচ্ছে। হঠাৎ করে এত রোগীর সংখ‌্যা বেড়ে যাবার কারণ জানতে চাইলে হাসপাতালের শিশু কনসালটেন্ট ডাঃ শাজাহান নেওয়াজ এনসিটিএফ কে জানায় আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে শিশু রোগীর সংখ‌্যা হঠাৎ করে বেড়ে গেছে। তবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে অসুবিধা না হলেও বেডের কারণে শিশুদের একটু কষ্ট হচ্ছে। এ বিষয়ে জেলার সিভিল সার্জন ডাঃ খায়রুল কবীর এর সাথে এনসিটিএফ সাক্ষাৎ করলে বিষয়টি অতিদ্রুত যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে তা সমাধানের আশ্বাস দেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে এনসিটিএফ সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

জেলার শিশুদের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য ২০-০৩-১৭ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: আব্দুল্লাহ আল মাসউদ সাহেবের সাথে কিশোরগঞ্জ এনসিটিএফ এর সদস্য বৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় এনসিটিএফ সদস্য বৃন্দ তাকে এনসিটিএফ সার্বিক এর কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন। তিনি এনসিটিএফ এর কার্যক্রমের ভূয়সী প্রসংসা করেন এবং এর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন। তিনি এনসিটিএফ এর যেকোন কাজে সার্বিক সহায়তার আশ্বাস দেন।