মৌলভীবাজার এনসিটিএফ এর হাসপাতাল পরিদর্শন

 ৮ ই আগস্ট ২০১৬ইং সকাল ১০  টায় ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) মৌলভীবাজার,জেলা কমিটি ও উপদেষ্টা কমিটির সদস্যবৃন্দ মৌলভীবাজার জেলার  ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের  শিশু ওয়ার্ড  পরিদর্শন করেন ।

এসময় তারা কর্তব্যরত ডাক্তার আব্দুল্লাহ আল-বাকী স্যারের  সাথে কথা বলে। ডা. আব্দুল্লাহ আল-বাকী স্যার  জানান, মা ও শিশুদের জন্য বেডের সংখ্যা চাহিদার তুলনায় কম। এদের জন্য ৪০  টি বেড রয়েছে।কিন্তু ডাঃ জানান মাঝে মাঝে  রোগীর সংখ্যা  ১২০ এ গিয়ে দাঁড়ায়। আজই রোগীর সংখ্যা   ছিল ৭০জন। রোগীর সংখ্যা  বেশি হলে একই  বিছানায় ২-৩ করে  থাকতে দেয়া হয়। হাসপাতালে জায়গা সল্পতার কারনে এই সমস্যাগুলো হচ্ছে বলে ডাঃ জানান।তাছাড়া হাসপাতালের নতুন ভবনে আরেকটা  শিশু ওয়ার্ড  খোলার কথা থাকলেও তা নাকি পর্যাপ্ত জনবলের অভাবে খোলা হচ্ছে না।এছাড়াও উক্ত ওয়ার্ডে মাত্র ১জন নার্স রয়েছেন। কিন্তু উক্ত ওয়ার্ড যথেষ্ট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রয়েছে ,তাছাড়া শিশুদের বিনোদনের জন্য রয়েছে কিছু খেলনা সামগ্রী, রয়েছে টেলিভিশন।

চিকিৎসাধীন নাসিমা বেগম  (২২ ) সাথে কথা বলে জানা যায়, তার শিশুর বয়স তিন দিন।ডাক্তাররা ওষুধপত্র দেয়া সহ নিয়মিত দেখাশুনা করছেন বলেও তিনি জানান।

ডাঃ আরো জানান এই সময় নিউমোনিয়া,শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যা বেশি। তাছাড়া নবজাতকের বিভিন্ন প্রকার রোগ বিরাজমান রয়েছে।

ডাঃ জানান “সীমিত সম্পদে সর্বোচ্চ সেবাদেনের প্রচেষ্টা” এই স্লোগান নিয়ে তারা কাজ করছেন।

এই পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জসীম উদ্দীন  শিশু একাডেমীর লাইব্রেয়িয়ান ফরিদ উদ্দীন, এনসিটিএফ মৌলভীবাজার জেলা ভলান্টিয়ার কামরুল ইসলাম,রোমানা চৌধুরী প্রমুখ।

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ উৎসব পর্ব-০১(Feast of educational materials distributed – 01)

এনসটিএফ শেরপুর জেলা সর্বদা ব্যতিক্রমতা নিয়েই শিশুদের সামনে হাজির হয়।আজ সবাইকে জানাই বন্ধু দিবসের শুভেচ্ছা।কি করা যায়, এমনটা ভাবেতই এমন শিশুদের জন্য কিছু করতে ইচ্ছে করল, যাদের বন্ধুত্ব তাদের পড়াশোনার প্রতি । তাই শেরপুর জেলার মেধাবী কিছু শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ ও জেলা এনসিটিএফ এর বার্ষিক মুখপত্র ‘শিশু স্বপ্ন’ তুলে দেয় এনসিটিএফ শেরপুর জেলার কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা।হাতে নতুন বই খাতা ও শিক্ষার আরও নানা উপকরণ পেয়ে কোমল এই শিশুরা খুব খুশি হয় !
আসুন শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর এই কাজে যোগদান করি সবাই, সামান্য কিছু অবদান বদলে দেবে সমগ্র বাংলাদশের রূপরেখা।

জেলা কমিটির পক্ষে-
দূর্জয় সরকার তীর্থ
সভাপতি,
এনসিটিএফ, শেরপুর