No More Corporal Punisment in School

“We need to encourage and motivate our children for education but not with physical punishment ” said Mr Devdash Vottacharia Additional Police Commissioner in a awareness raising discussion session on 22 November 2015. He also requested the parents to avoid the traditional belief of bookish education.Local organization’ INCIDIN Bangladesh’ organized a open discussion among children,youth, Government actors and Parents to stop Corporal Punishment at school level. In addition a study recommendation on corporal punishment presented by  Jakia Rehena Professor of Chittagong University .


                                          স্কুল পর্যায়ে শারীরিক ও মানসিক নিযার্তন সকলের বন্ধে সচেতনতা প্রয়োজন।

শাহরিয়ার তামিম সৌরভ: চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটনের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জনাব, দেবদাস ভট্টাচার্য্য বলেন, শিশুদের শিক্ষা ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে সকলের মধ্যে সচেতনতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এক্ষেত্রে অভিবাবক ও শিক্ষাকদের যে বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত তা হল কেবল শারীরিক শাস্তি দিয়ে কোনভাবে শিশুদের সংশোধন করা সম্ভব নয়। শাস্তি দিয়ে কোন বিষয়ই শিশুদের উপর চাপিয়ে দেয়া কারো কাম্য নয়। শাস্তি নয় মানসিক উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে তাদের পড়াশোনা ও অন্যান্য কাজে উৎসাহী করে তুলতে হবে।

গত ২২ নভেম্বর রবিবার সকাল ১০টায় ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্ক ফোর্স (এনসিটিএফ) চট্টগ্রাম জেলার সহযোগীতায় ইনসিডিন বাংলাদেশ এর আয়োজনে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি চট্টগ্রাম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত “স্কুল পর্যায়ে শিশুদের শারীরিক শাস্তরি প্রতিরোধ” শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, শাস্তি নয় স্নহেরে মাধ্যমেই শিশুদের কাছে বিষয়বস্তু উপস্থাপন করতে হবে। শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে অভিবাবকদের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা, পুস্তক নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা, জোর করে শিশুদের কাছ থেকে কোন বিষয় আদায় এর রীতি বন্ধ করতে হবে। বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল মাদ্রাসার প্রভাষক জনাব আব্দুর রহমান বলেন, মাদ্রসার প্রেক্ষাপটে এই বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে পাঠদান ও তা আদায়ের ব্যাপারে শিক্ষকরা মহানবী (স:) আদর্শ শিক্ষা ব্যবস্থা মেনে চলছেন। দি ডেইলি স্টার এর ব্যুরো ইনচার্জ দৈপায়ন বড়–য়া রনি বলেন, শিক্ষা মধ্যে অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ করে তাদের মধ্যে পাঠ্যভীতি দূর করতে হবে।

মুশফিকুর রহিমের সঞ্চালনায় ইনসিডিন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক এইচ.এ.এম মুশতাক আলী এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানের অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আবিদা আজম (কাউন্সিলর, ৪ নং ওয়ার্ড), মোবাশ্বেরা বেগম (প্রধান শিক্ষিকা, কাপাসগোলা সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়) আবদুল রহমান (প্রভাষক, বায়তুশ শরাফ আর্দশ কামিল মাদ্রাসা), জি.এম.আব্দুর সালাম (জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা চট্টগ্রাম) দৈপায়ন বড়–য়া রনি (ব্যুরো ইনর্চায, দি ডেইলি ষ্টার), সহ এন.সি.টি এফ এর প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উম্মে খাইরুন্নেছা, শাহরিয়ার তামিম সৌরভ, জান্নাতুল ফেরদৌস মমি, শাহ ইমরান, ফরিদা চৌধুরী হ্যাপি, শরীফুর কাদের রাকিব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়ুথ গ্রুপ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শারীরিক শাস্তি উক্ত মতাবিনিময় সভায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জাকিয়া রেহেনার নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষনার ফলাফল পর্যালচনা করা হয়।